প্লেইজারিজম কি প্লেইজারিজম বলতে কি বুঝায়

আপনারা অনেকেই হয়তো বা অনেক জায়গাতে প্লেইজারিজম কি প্লেইজারিজম বলতে কি বুঝায় এই সম্পর্কে খোঁজাখুঁজি করে তেমন ফলাফল পাননি।তবে চিন্তার কোন কারণ নেই।আমি আমার আর্টিকেলটিতে আজকে সেই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।এর পাশাপাশি যে কোন ডিভাইস দিয়ে স্ক্রিনশট টেকনিকস গুলো কি কি এই বিষয়টি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা করব।আপনারা সবাই আমার এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে সঠিক তথ্য বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।
আমি আমার আর্টিকেলটিতে উপরোক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও আরো কিছু আপনাদের প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।যেমন: কপিরাইট বিশ্লেষণ সম্পর্কে, গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার সম্পর্কে।আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি পরে আপনারা সবাই খুব উপকৃত হবেন এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

যে কোন ডিভাইস দিয়ে স্ক্রিনশট টেকনিকস গুলো কি কি

বর্তমান প্রযুক্তি নিত্য নতুন টেকনিক বের করছে।ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রসার ঘটছে দিন দিন।তার সাথে সাথে বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল ফাংশন বের হয়েছে সব কিছুরই।আমাদের এই প্রযুক্তির যুগে তাল মিলিয়ে চলতে হলে সেই সকল ফাংশন গুলো জেনে রাখা প্রয়োজন রয়েছে।তার মধ্যে একটি টেকনিক হল স্ক্রিনশট।সেটা হতে পারে মোবাইল ব্যবহার করে বা হতে পারে ডেস্কটপ অথবা সেটা হতে পারে ল্যাপটপ দিয়ে।

কোন ডিভাইস দিয়ে কিভাবে স্ক্রিনশট নেওয়া যায় সেটা জানাও আমাদের জন্য উপকারিতা দিক বলে আমি মনে করি।আমরা অনেকেই জানিনা যে কোন ডিভাইস দিয়ে কিভাবে স্ক্রিনশট নিতে হয় বা নেওয়া যায় এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।প্লেইজারিজম কি প্লেইজারিজম বলতে কি বুঝায় এই বিষয়টি জানার আগে আমি স্ক্রিনশট টেকনিক নিয়ে আলোচনা করতেছি।

আরো পড়ুন: সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে

আমরা যদি আমাদের কোন ডিভাইসে থাকা কোন তথ্য কাউকে দিতে চাই বা সেই তথ্যটি আমরা আমাদের ডিভাইসে সেভ করে রাখতে চাই তার জন্য আমরা এই স্ক্রিনশট টেকনিকটি ব্যবহার করতে পারি।তাই আমাদের স্ক্রিনশট টেকনিটি জেনে রাখা খুব প্রয়োজন।এটি আমাদের জন্য খুবই উপকারী হবে।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক বিভিন্ন স্ক্রিনশট টেকনিক গুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।আমরা যদি আমাদের কম্পিউটার বা ডেস্কটপ দিয়ে স্ক্রিনশট নিতে চাই তাহলে যা করতে হবে।

সেটি হল সর্বপ্রথম আমাদেরকে লাইট শট নামক একটি সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিতে হবে।লাইট শট এমন একটি সফটওয়্যার যার সাহায্যে আমরা খুব সহজেই এবং খুব সুন্দর ভাবে আমাদের ডেক্সটপ বা কম্পিউটারে স্ক্রিনের স্ক্রিনশট নিতে পারবো।লাইট শট সফটওয়্যারটি দিয়ে আমরা যতটুকু অংশ স্ক্রিনশট নিতে চাই ততটুকুই নিতে পারবো।আরেকটা কথা আপনাদের জানিয়ে রাখি যেটা না বললেই নয়।সেটি হল আমরা অনেকেই এমনভাবে স্ক্রিনশট নেই যে যতটুকু প্রয়োজন আছে সেটা ছাড়াও পুরো স্ক্রিনটাকে স্ক্রিনশট নিয়ে ফেলি।

এটা একটু খারাপ দেখায় আমাদের ঠিক ততটুকুই নিতে হবে যতটুকু আমাদের প্রয়োজন এবং যতটুকু দেখে বোঝা যাবে যে স্ক্রিনশট দিয়ে কি বুঝানো হয়েছে।লাইট শট সফটওয়্যার টিতে অনেক ধরনের টুলস রয়েছে।যেগুলোর মাধ্যমে আমরা আমাদের স্ক্রিনশটের নির্দিষ্ট কোন কিছু বিভিন্নভাবে মার্কিং করতে পারব।যেমন: টেক্সট টুল, এটি ব্যবহার করে আমরা আমাদের স্ক্রিনশট এর ভেতর লেখালেখি করতে পারব।তারপর রয়েছে কালার টুল, এটি ব্যবহার করে আমাদের স্ক্রিনশট এর ভেতরে মার্কিং করার রং পরিবর্তন করতে পারবো।

তারপর রয়েছে মার্কার টুল, এটি ব্যবহার করে আমরা আমাদের স্ক্রিনশট এর ভেতরে মোটা করে কোন কিছু মারকিং করতে পারব।তারপর আন্ডু টুল দিয়ে আমাদের স্ক্রিনশট এর ভেতরে মার্ক করা দাগ গুলো মুছে ফেলতে পারব।রেক্টাঙ্গেল টুল, এই টুল টি ব্যবহার করে স্ক্রিনশটে বক্স আকার মার্কিং করতে পারব।লাইন টুল দিয়ে আমরা স্ক্রিনশট এর ভেতর সোজা করে দাগ দিতে পারব।তারপর রয়েছে অ্যারো টুল।একটি দিয়ে আমরা তীর চিহ্ন বা অ্যারো চিহ্ন দিতে পারব।

এছাড়াও এমন আরো অনেক টুল রয়েছে।যেমন: সেভ টুল, সার্চ সিমিলার ইমেজ অন গুগল টুল(এটি দিয়ে আমরা যেই স্ক্রিনশটটি নিচ্ছি সেই রকম আরো ছবি গুগলে আছে কিনা এটি সার্চ করতে পারবো), কপি টুল, শেয়ার টুল ইত্যাদি।ল্যাপটপ থেকে যেভাবে স্ক্রিনশট নেওয়া যাবে সেটা হল আমাদের ল্যাপটপের কিবোর্ড এ হাতের ডান দিকে উপরে prt scr নামক একটি কি বাটন রয়েছে।সেটিকে প্রেস করলে আমরা ল্যাপটপ থেকে স্ক্রিনশট নিতে পারব।

আরো পড়ুন: কীওয়ার্ড কত প্রকার ও কি কি

এর জন্য কোন সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করতে হয় না।এখানেও উপরোক্ত সকল টুলসই রয়েছে।মোবাইল দিয়ে আমরা অনেকেই স্ক্রিনশট নিয়ে থাকি।তবে অনেক উপায় ব্যবহার করে মোবাইল দিয়ে স্ক্রিনশট নেওয়া যায়।যেমন: অনেক সময় অনেক মোবাইলের উপরের দিকে স্ক্রিনশট নামক একটি টুল থাকে।সেটি দিয়ে মোবাইলে স্ক্রিনশট নেওয়া যায়।আবার কোন কোন মোবাইলের স্ক্রিনের ওপর থেকে নিচের দিকে তিন আঙ্গুল দিয়ে টেনেও স্ক্রিনশট নেওয়া যায়।

গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার সম্পর্কে বিস্তারিত

আমরা কি সবাই জানি গ্রামাটিক্যাল এরর কি বা গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার কি।এমন অনেকেই আছেন যে গ্রামটিকাল এরর কি জিনিস এর সম্পর্কে কোন ধারণা নেই।তাই আমি আপনাদের সকলের জন্য আজকে আমার আর্টিকেলটিতে প্লেইজারিজম কি প্লেইজারিজম বলতে কি বুঝায় এর পাশাপাশি গ্রামাটিকাল এরর চেকার এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।আমরা অনেকেই আর্টিকেল লেখালেখি করে থাকি।

সেটাও বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতেই।কিন্তু লেখার সময় আমরা ব্যাকরণ গত কিছু ভুল করে থাকি।মানুষ মাত্রই ভুল এই ব্যাকরণগত বিভিন্ন ভুলগুলো ঠিক করার জন্য গ্রামাটিক্যাল এরর চেক করা হয়। ইংরেজিতে আমাদের লেখালেখির ব্রাউজার গুলো খুব ভালো সাপোর্ট করতে পারে।তবে বাংলার ব্যাকরণগত কিছু কিছু জিনিস আমাদের ব্রাউজার ঠিকমতো সাপোর্ট করতে পারেনা।

আরো পড়ুন: গরমের শরীর ঠান্ডা রাখার উপায়

আমরা আমাদের ইংরেজি গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার ব্রাউজার ইন্টারফেসর করতে পারব।আর যদি আমরা বাংলা ব্যাকরণের ভুলগুলো চেক করতে চাই তাহলে যেকোনো ব্রাউজার দিয়ে সেটা সম্ভব হবে না।সেটার জন্য আলাদা করে কোন এক্সটেনশন অথবা সফটওয়্যার এর ব্যবহার করতে হবে।এখন চলুন গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

আমরা ইংরেজিতে কোন বানান ভুল করলে সেটার নিচে লাল কালির দিয়ে দাগ টানা থাকে।তার ওপর যদি আমরা রাইট ক্লিক করি তাহলে সঠিক বানানটি দেখা যাবে এবং সঠিক বানানটির ওপর ক্লিক করলে সেটা চলে আসবে।তারপর আসে আমরা বাংলা বানানগুলো কিভাবে ঠিক করব।ল্যাপটপে আপনাদের অভ্র কিবোর্ড থাকতে হবে।তারপর স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে সার্চ করতে হবে অভ্র কিবোর্ড লিখে।তখন সেখানে অভ্র স্পেলিং চেকার নামের একটি ব্রাউজার চলে আসবে।

তারপর সেটি ওপেন করে তার ভেতরে বাংলাতে কিছু লিখলে সঠিক বানানটি পেয়ে যাবেন।এখন কিভাবে ভুল বানানগুলো সঠিক করবেন জেনে নিন।অভ্র স্পেল চেকার ওপেন করলে তার ভিতরে কিছু লেখার পর ওপরে স্পেল চেক লেখাটিতে ক্লিক করলে ভুল বানান গুলোর সঠিক বানান অটোমেটিক ভাবে চলে আসে এবং সেখানে সঠিক বানানটি দেখা যায়।

প্লেইজারিজম কি প্লেইজারিজম বলতে কি বুঝায়

আমরা অনেকেই প্লেইজারিজম সম্পর্কে সঠিকভাবে জানি না।তাই আমি আজকের আর্টিকেলটিতে প্লেইজারিজম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।মনে করেন আপনার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে।সেখান থেকে কোন একটা পোস্ট কেউ একজন কপি করে নিয়ে তার ওয়েবসাইটে নিজের নামে পাবলিশ করল।অথবা কোন পোষ্টের অর্ধেক অংশ বা কয়েক লাইন কপি করে কেউ যদি নিজের ওয়েবসাইট পাবলিশ করে এটি হলো প্লেজারিজম।
একে আর্টিকেল চুরি করা বলা হয়।এটি অনেক বড় একটি অপরাধ।এটি করলে তার নামে এবং তার ওয়েবসাইটের নামে google এর কাছে অভিযোগ দেওয়া হয়।আর google তার ওয়েবসাইটটি ব্লক করে দেয় নয়তো ওয়েবসাইটের সবকিছু ডিলিট করে দেয়।আশা করছি প্লেইজারিজম সম্পর্কে আপনারা ধারণা পেয়েছেন।

কপিরাইটিং বিশ্লেষণ সম্পর্কে জানুন

আমরা সবাই জানি না যে কপিরাইট জিনিসটা কি কপিরাইট মানে হলো কোন কিছুর স্বত্বাধিকার বা আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে তার মালিক আপনি এরকম কিছু বোঝায়।অর্থাৎ সহজ ভাষায় বলা যায় কপিরাইট মানে কোন কিছুর মালিকানাকে বোঝায়।তবে আর্টিকেল রাইটিং এর জগতে বা ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় কপিরাইটিং টা আসলে কি বোঝায় ।রাইটিং কথাটি তিনটি কথার সাথে সম্পর্কিত রয়েছে।সেগুলো হলো: Attention, Promise, Call To Action।

মনে করুন যে আপনি আপনার কোন একটি পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে চাচ্ছেন।তার জন্য আপনাকে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে।যা হতে পারে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বা কথার মাধ্যমে।তারপর আপনাকে আপনার কাস্টমারদের ওয়াদা করতে হবে যে তারা এই সেবাটি নিলে টাকা আয় করতে পারবে বা কোন কিছুর গ্যারান্টি আপনাকে দিতে হবে।তারপর আপনার সেবাটি কাস্টমারদের প্রধান করতে হবে।এটাকে বলা হয় Call To Action।তাহলে কপি রাইটিং হচ্ছে কাস্টমারদের দৃষ্টি আকর্ষণের মাধ্যমে কিছু ওয়াদা দেওয়ার মাধ্যমে আপনার সেবাটি প্রদান করাকে বোঝায়।

Buying কিওয়ার্ড র‍্যাংক করে টাকা ইনকাম

আমরা সবাই জানি না যে Buying কীওয়ার্ড কি।আবার কিওয়ার্ড করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এই বিষয়েও অনেকেই কনফিউশন থাকেন।তবে আজকে আমার আর্টিকেলটি পড়লে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারণা আনতে পারবেন।Buying কিওয়ার্ড হলো যদি কেউ এমন কিছু সম্পর্কে গুগলে সার্চ দেয় যেটা কোন প্রোডাক্ট হতে পারে।সেই প্রোডাক্ট এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চায় এবং সেই প্রোডাক্টটির ভালো-মন্দ এবং আসল নকল সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চায়।
সেই কিওয়ার্ডগুলো মানুষ কোন প্রোডাক্ট সম্পর্কে সার্চ করে এটাই হলো Buying কিওয়ার্ড।এই সকল কিওয়ার্ডগুলো দিয়ে কোন প্রোডাক্ট সম্পর্কে আর্টিকেল লিখলে সেটি র‍্যাংক করার সম্ভাবনা বেশি থাকে।যে প্রোডাক্ট নিয়ে লিখবেন সেই প্রোডাক্টটি আপনি বিক্রি করবেন তা নয়।সেটা অন্য কোন ব্যক্তির প্রোডাক্ট হতে পারে।একে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় ।সেখান থেকে একটা ভালো আয় করা সম্ভব।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আজকে আমার এই আর্টিকেলটিতে প্লেইজারিজম কি প্লেইজারিজম বলতে কি বুঝায় এই সম্পর্কে আলোচনা করেছি।আশা করছি আপনারা সবাই আমার আজকের লেখা আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন এবং সকলেই নতুন নতুন তথ্য খুঁজে পেয়েছেন।আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের সকলের কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনাদের সকল বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়স্বজনদের সাথে শেয়ার করবেন।তাতে করে তারাও প্লেইজারিজম কি প্লেইজারিজম বলতে কি বুঝায় সম্পর্কিত অজানা তথ্য জানতে পারবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url