পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে-এই সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জেনে নিন
আপনারা কি জানতে চান পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে? তাহলে আমার আজকের আর্টিকেলটি আপনারা পড়তে পারেন আমি এই বিষয়ে আপনাদেরকে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব এই বিষয়টি ছাড়াও আমি আমার আর্টিকেলে শীতকালে পায়ের গোড়ালি ফাটে কেন এ বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করব।
আশা করি আপনারা সকলেই আমার এই আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে করবেন তাহলে আপনারা উপরোক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। উপরোক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও আমি আমার আর্টিকেলটিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি সেগুলো আপনাদের জন্য খুবই উপকারী হবে।
শীতকালে পায়ের গোড়ালি ফাটে কেন
শীতকালে পায়ের গোড়ালি ফাটে কেন এই প্রশ্নের উত্তরটি প্রায় সকলেই জানতে চান। পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে এই বিষয়টির পাশাপাশি আমাদেরকে শীতকালে পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ সম্পর্কে জানাও খুব প্রয়োজন। যেকোন সমস্যার সমাধানের জন্য প্রথমে আমাদেরকে সেই সমস্যাটির কারণ জানা অত্যন্ত প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। আমরা কোন কিছুর কারণ না জেনেই সেই সমস্যার সমাধান করতে পারব না।
আরো পড়ুন: শিশুদের পুষ্টির অভাবে কি রোগ হয় জানেন কি
আর এটি করাও খুব একটা ভালো নয়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক শীতকালে কেন আমাদের পায়ের গোড়ালি ফেটে যায়। শীতকাল বা যে কোন শুষ্ক আবহাওয়ায় আমাদের পায়ের ত্বকে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যায়। সেখান থেকে আমাদের পায়ের গোড়ালি ফাটার সম্ভাবনা তৈরি হয়। শীতকাল বা শীতের মৌসুম ছাড়াও আমাদের মাঝে কারো কারো পায়ের গোড়ালি ফেটে যায়।
আমরা জানি যে আমাদের শরীরের সব ভরই আমাদের পায়ের গোড়ালিতে পরে। এটি পা ফাটার একটি বিশেষ কারণ। মানবদেহে পানি শূন্যতার কারণে পা ফাটার প্রবণতা দেখা যায়। শীতকালে আমরা অনেকেই কম পানি পান করে থাকি। এর কারণেও শীতকালে পা ফাটার সম্ভাবনা থাকে। আবার শীতকাল হল এমন একটি মৌসুম যা আমাদের ত্বককে অনেক শুষ্ক করে তোলে। শীতকাল আমাদের পায়ের গোড়ালি কম ঢাকা থাকে।
শীতকালে শরীরের বেশিরভাগ অংশের চাইতে পায়ের গোড়ালিটি কাপড়ে কম সময় ঢাকা থাকে। তখন আমাদের পায়ের গোড়ালি বহিরের আবহাওয়ায় ফেটে যায়। শীতকালে আমরা প্রায় সবাই গরম পানি দিয়ে গোসল করে থাকি। এর কারণেও কারো কারো ক্ষেত্রে পায়ের গোড়ালি ফাঁটতে পারে।
পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায়
পা হল আমাদের বাহিরের ত্বক। বাহিরে কোথাও বের হলে সবার প্রথমে নজর পড়ে আমাদের পায়ের দিকে। আর সেই পা যদি ফাটা থাকে তাহলে সেটা দেখতে খুব খারাপ লাগে। মানুষের সামনে যেতেও লজ্জা বোধ হয়। আমাদের শরীরের প্রতিটি অংশের যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। আমরা অনেকেই আমাদের পায়ের দিকে খেয়াল রাখি না। আমরা আমাদের পায়ের যত্ন ঠিকভাবে নেই না।
আরো পড়ুন: রক্তের এলার্জি বা চুলকানি লক্ষণ সমূহ
তাই আমাদের পা অযত্নের কারণে ফেটে যায় এবং খসখসে রুক্ষ হয়ে যায়। যে কোন সমস্যার ক্ষেত্রে আমরা সবাই ঘরোয়া সমাধান চাই। কারণ মেডিসিন এবং কোন প্রোডাক্ট এর কথা চিন্তা করতে গেলে দেখা যায় যে অনেক খরচ বা ব্যয়বহুল হয়ে যায়। কিন্তু ঘরোয়া উপায় আমরা যদি আমাদের পায়ের গোড়ালির ফাটা দূর করতে চাই তাহলে অনেক কম খরচে সমাধান পাওয়া যাবে।
তবে যাদের পায়ের ফাটা খুব গুরুতর অবস্থায় আছে তাদেরকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নেই কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে পায়ের গোড়ালি দূর করা যায়।
ভিটামিন যুক্ত খাবার: আমরা সবাই তো প্রতিদিন খাবার খাই। তবে যাদের পায়ের গোড়ালি ফাটা রয়েছে তাদেরকে কিছু ভিটামিন যুক্ত খাবার খেতে হবে। যেমন: ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি-৩ যুক্ত খাবার। এই সকল ভিটামিনের অভাবে আমাদের পায়ের গোড়ালি ফেটে যায়। এছাড়া বিভিন্ন পুষ্টি ও অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। যেমন: ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিংক ইত্যাদি।
ময়েশ্চারাইজার বা ভেসলিন ব্যবহার: শুষ্ক ও আর্দ্রতার কারণে আমাদের পায়ের গোড়ালি ফেটে যায় এবং আমাদের শরীরের প্রায় সব ভরই পায়ের গোড়ালিতে পড়ে। তাই আমাদের পায়ের গোড়ালি ফেটে যাওয়া রোধে অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার বা ভেসলিন ব্যবহার করতে হবে। যাতে আমাদের পায়ের ত্বক কোমল থাকে এবং ফেটে না যায়। এছাড়াও আমরা আমাদের পা কে সুন্দর রাখতে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারি।
মধু ব্যবহার: পা ফাটা রোধে মধু একটি বিশেষ ঘরোয়া উপায় হিসেবে কাজ করে। একটি প্লাস্টিকের বড় পাত্রে হালকা গরম পানি (আমাদের ত্বক সহ্য করতে পারে এমন) নিয়ে তার সাথে মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পানিতে আমাদের পার্কে ডুবিয়ে রাখতে হবে। কিছুক্ষণ পর পায়ে কিছু দিয়ে ঘসা দিলে আমাদের পায়ের শুকনো চামড়া গুলো উঠে যাবে এবং পা ফাটা খুব কমে যাবে।
পা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা: আমরা যদি আমাদের পায়ে সবসময় জীবাণু এবং ধুলো ময়লা নিয়ে থাকি তাহলে আমাদের পা ফাটার প্রবণতা বেড়ে যাবে। তাই আমাদের পা কে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
এলোভেরা ব্যবহার: আমরা অনেকেই জানি রূপচর্চায় অ্যালোভেরা এখন খুব কার্যকরী এবং জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। অ্যালোভেরা ভিটামিন এ, ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই থাকে। এই সকল ভিটামিন আমাদের পায়ের ও শরীরের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এলোভেরা আমাদের শরীরের যে কোন ত্বককে মসৃন করে তোলে। এলোভেরা জেল পায়ের ত্বকে লাগালে পা ফাটা খুব সহজে দূর হবে।
বেকিং সোডা: হালকা গরম পানিতে বেকিং সোডা মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পানিতে পা ঢুবিয়ে রেখে তারপর পা উঠিয়ে নিতে হবে। এরপর পা ঘষার পাথর বা খসখসে কাপড় দিয়ে পা ঘষে নিতে হবে। ফলে পায়ের শুকনো চামড়া উঠে যাবে এবং পা মসৃণ হবে পা ফাটাও খুব দ্রুত দূর হবে।
আশা করছি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন ঘরোয়া ভাবে পা ফাটা দূর করার উপায়।
পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে
আমরা আমাদের পা ফাটা বিষয়টি অনেক সময় গুরুতর ভাবে চিন্তা করি না। ফলে আমাদের পা ফাটাটি অনেক বড় ধরনের রূপ নেয়। পায়ের ফাটা অংশ থেকে রক্তপাতও শুরু হয়। পা ফাটার বিভিন্ন কারণের মধ্যে ভিটামিনের অভাবজনিত কারণ অত্যন্ত অন্যতম একটি কারণ। ভিটামিনের অভাবজনিত কারণে আমাদের দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে পা ফেটে যাওয়ার সমস্যাটিও রয়েছে।
আসুন জেনে নেই, পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে? যে সকল ভিটামিন গুলোর অভাবে পা ফাটে সেগুলো হলো ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি-৩। এদের মধ্যে বিশেষ করে পা ফাটার জন্য দায়ী ভিটামিন বি-৩ এর অভাব। অন্যান্য ভিটামিনের চেয়ে ভিটামিন বি-৩ এর অভাব জনিত কারণে বেশিরভাগ মানুষের পা ফেটে যায়। এখন চলুন জেনে নেই যে, আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন বি-৩ এর অভাব রয়েছে?
আপনার দেহে যদি ভিটামিন বি-৩ এর অভাব হয়ে থাকে তাহলে আপনার আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা সৃষ্টি হবে, সামান্য দুর্গন্ধের প্রতি সংবেদনশীলতা সৃষ্টি হবে, আমরা অনেকেই সামান্য দুর্গন্ধ সহ্য করতে পারি। তবে যাদের শরীরের ভিটামিন বি-৩ এর অভাব রয়েছে তারা এই সামান্য দুর্গন্ধ টুকু সহ্য করতে পারবে না।
আরো পড়ুন: মধুমেহ রোগের কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
এছাড়াও ত্বক প্রচুর খসখসে হয়ে যাওয়া, ঠোঁট ফেটে যাওয়া, বিশেষ করে পায়ের গোড়ালি ফেটে যাওয়া, স্মরণশক্তি কমে যাওয়া, ডিপ্রেশন ইত্যাদি লক্ষণের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন বি-৩ এর অভাব রয়েছে বা ঘাটতি রয়েছে। আপনার শরীরের ভিটামিন বি-৩ এর অভাব বিভিন্ন কারণে হতে পারে। যেমন: ভিটামিন বি-৩ সমৃদ্ধ খাবার না খাওয়া বা খুব কম পরিমাণে ভিটামিন বি-৩ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া অথবা ভিটামিন বি-৩ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার সত্বেও এর ঘাটতি রয়ে যায়।
কারণ প্রচুর পরিমাণে অ্যালকোহল পান করা বা মদ্যপান করা। এর ফলে আমাদের শরীর ভিটামিন বি-৩ শোষণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে ডায়রিয়ার সমস্যা থাকলে শরীরে ভিটামিন বি-৩ এর ঘাটতি দেখা যায়। আবার আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যারা দীর্ঘদিন ধরে অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন করে থাকি। তাদের ক্ষেত্রেও ভিটামিন বি-৩ এর ঘাটতি দেখা যায়। ভিটামিন বি-৩ ঘাটতি পূরণে আমাদেরকে ভিটামিন বি-৩ যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। ভিটামিন বি-৩ যুক্ত খাবার গুলো হল: ডিম, দুধ, মাশরুম, মুরগির মাংস, শাক সবজি, ফলমূল ইত্যাদি।
পায়ের গোড়ালি ফাটার ক্রিম কি
পায়ের গোড়ালি ফাটার সমাধানের জন্য আপনারা অনেকেই জানতে চান, কোন ক্রিম ব্যবহার করলে এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। তাই আমি আপনাদের উদ্দেশ্যে আমার পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে এই সম্পর্কিত আর্টিকেলটিতে কিছু ক্রিম এর নাম উল্লেখ করছি। যেগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে পায়ের গোড়ালি ফাটা দূর হবে। তবে পায়ের গোড়ালি ফাটা রোধে যে কোন মেডিসিন বা ক্রিম গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। তারপর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। তাহলে চলুন জেনে নেই ক্রিমগুলোর নাম সম্পর্কে।
Kerasol Cram (ক্যারাসল ক্রিম)
Emolent Plus (ইমোলেন্ট প্লাস)
Cracksol Ointment (ক্র্যাকসল ওয়েন্টমেন্ট)
Avon Foot Works (অ্যাভন ফুট ওয়ার্কস)
Heelmate (হিলমেট)
Ramy Pa Phata (রেমি পা ফাটা)
পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ কি
মানব দেহের পা ফাটার কারণ বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান তবে কোথাও হয়তো বা সঠিক তথ্যটি পান না। অনেক সময় পা ফাটা বিষয়টি নানা জটিলতার সৃষ্টি করে। পা ফেটে রক্ত পর্যন্ত বের হয়, ঘা সৃষ্টি হয়। তাই আমাদেরকে অবশ্যই জানা থাকতে হবে, পায়ের গোড়ালি বা পা কেন ফাটে? বিশ্বে প্রায় সকলের পা বা পায়ের গোড়ালি ফাটা সমস্যাটি হয়ে থাকে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পা বা পায়ের করালি ফেটে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে।
আরো পড়ুন: কোন ভিটামিন এর অভাবে চুল পড়ে যায়
পুষ্টির অভাব: কিছু কিছু পুষ্টির অভাবে আমাদের পায়ের গোড়ালি ফেটে যেতে পারে। মানবদেহে যে সকল পুষ্টির অভাবে পায়ের গোড়ালি ফেটে থাকে সেগুলো হল: ক্যালসিয়াম, জিংক, আয়রনসহ নানা ধরনের পুষ্টি।
পানি শূন্যতা: আমরা জানি পানি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রাসায়নিক কার্যক্রমে অংশ নেয়। পানি আমাদের দেহকে সুস্থ ও সতেজ রাখে। আর যদি মানব দেহে পানির ঘাটতি হয় তবে তাকে পানি শূন্যতা বলা হয়। এই পানি শূন্যতার কারণে আমাদের পায়ের গোড়ালি ফাটা সহ নানান সমস্যা সৃষ্টি হয়। তাই আমাদের দিনে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।
জেনেটিক: কারো কারো ক্ষেত্রে পা ফাটার কারণ জেনেটিক ভাবেও হয়ে থাকে। অর্থাৎ বংশে বা পরিবারে কারো যদি পা ফাটার সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম বা শিশু পা ফাটার সমস্যা পেয়ে থাকে।
ভিটামিনের অভাব: বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এর অভাবেও পায়ের গোড়ালি ফেটে যায়। যেমন: ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ৩। এ সকল ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার আমাদের অবশ্যই খাওয়া প্রয়োজন।
উপরোক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও সব সময় গরম পানি দিয়ে গোসল করা, অপরিচ্ছন্ন জুতা বা মজা ব্যবহার করা, পায়ের ধুলো ময়লা পরিষ্কার না করা, পায়ের অল্প ফেটে যাওয়া স্থান থেকে চামড়া টেনে তোলা ইত্যাদি পায়ের গোড়ালি ফেটে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
আপনারা অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন, পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে, পায়ের গোড়ালি কেন ফাটে, পা ফাটা কিভাবে দূর করা যায় ইত্যাদি বিষয়ে সম্পর্কে। আশা করি আপনারা যারা পা ফাটা রোগটি নিয়ে চিন্তিত ছিলেন আমার আর্টিকেলটি পড়ে এই সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।
আমার আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমার আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন এবং ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনদের সাথে শেয়ার করে দেবেন। যাতে করে তারাও পা ফাটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে এবং উপকৃত হতে পারে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url