অ্যান্ড্রয়েড ফোন নিয়ন্ত্রণ করতে কীস্ট্রোক লগিং

 অ্যান্ড্রয়েড ফোন নিয়ন্ত্রণ করতে কীস্ট্রোক লগিং সিস্টেম সম্পর্কে কি সবারই জানা রয়েছে? এই অজানা

বিষয়টি আপনাদেরকে জানানোর জন্য আজকে আমার আর্টিকেলটি তৈরি করা হলো। উক্ত বিষয়টি ছাড়াও আমার আর্টিকেলটিতে আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কিভাবে পিসি থেকে অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করবেন?

অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস নিরাপদ রাখতে ১৫ টি টিপস, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস কেনার আগে যে বিষয়গুলো দেখা জরুরি ইত্যাদি।সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কিত নতুন নতুন বিষয় জানতে সুবিধা হবে। 

আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, কিভাবে পিসি থেকে অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়? আজকের আমার আর্টিকেলটিতে আপনাদের এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি আমার কথাগুলো পড়ার মাধ্যমে এই সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাবেন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে পিসি থেকে অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করবেন। 

বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা আমাদের পিসি বা ল্যাপটপ থেকে নিজেদের এন্ড্রয়েড ফোন অথবা আমরা চাইলে যে কোন ব্যক্তির অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে নিজেদের আয়ত্তে রাখতে পারব। অর্থাৎ আমরা নিজের ইচ্ছামত ল্যাপটপ বা পিসি থেকে এন্ড্রয়েড ফোনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারব। চলুন তাহলে সেই সকল মজাদার অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার গুলোর নাম সমূহ জেনে নেওয়া যাক যার মাধ্যমে আমরা আমাদের ল্যাপটপ বা পিসি থেকে যেকোনো এন্ড্রয়েড ফোনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারব।

এখন আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য নিজেদের এন্ড্রয়েড ডিভাইস গুলোতেই রাখতে পারি। তবে অনেক ক্ষেত্রে আমাদের android ডিভাইসে থাকা প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো যে কেউ হ্যাক করে নিতে পারে। সেজন্য আমাদের অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস গুলো নিরাপদ রাখা খুবই প্রয়োজন। তবে অনেকেরই জানা নেই যে কিভাবে আমরা এন্ড্রয়েড ডিভাইস গুলোর নিরাপত্তা গ্রহণ করতে পারি। 

তাই আজকে আমি আমার অ্যান্ড্রয়েড ফোন নিয়ন্ত্রণ করতে কীস্ট্রোক লগিং সম্পর্কিত আর্টিকেলটিতে এন্ড্রয়েড ডিভাইস নিরাপদ রাখতে ১৫ টি টিপস নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। চলুন তাহলে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস নিরাপদ রাখতে ১৫ টি টিপস  সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

যে কোন এন্ড্রয়েড ফোন নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যন্ত ভালো একটি মেথড হল কীস্ট্রোক লগিং। কীস্ট্রোক লগিং ফিচারটি ব্যবহারের আগে আমাদের জানা উচিত কীস্ট্রোক লগিং কি এবং কীস্ট্রোক লগিং সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। কীস্ট্রোক লগিং এর মাধ্যমে এন্ড্রয়েড ফোন নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে জানার আগে চলুন প্রথমে জেনে নেওয়া যাক কীস্ট্রোক লগিং সম্পর্কে। 

কীস্ট্রোক লগিং হলো এমন একটি হ্যাকিং মেথড যার মাধ্যমে আমরা যেকোনো ব্যক্তির বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট এবং অনলাইন এক্টিভিটি ট্র্যাক করতে পারব। যার কারণে এই কীস্ট্রোক লগিং বা কী-লগার ফিচারটিকে একটি চমৎকার হ্যাকিং মেথডও বলা হয়ে থাকে। জেনে রাখুন কীস্ট্রোক লগিং-কে কী-লগার বলা হয়ে থাকে। 

যেকোনো ব্যক্তির অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে কিবোর্ডে টাইপ করা প্রতিটি লেখাকে তার অজান্তেই একটি লগ ফাইল আকারে সেভ বা রেকর্ড করার মাধ্যমে তার ডিভাইসটি নিয়ন্ত্রণ বা হ্যাক করার মাধ্যম কে কীস্ট্রোক লগিং বা কী-লগার বলা হয়ে থাকে। সুতরাং আপনি চাইলে যে কোন ব্যক্তির এন্ড্রয়েড ফোন বা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসকে ট্র্যাক বা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন কীস্ট্রোক লগিং এর মাধ্যমে। 

কী-লগার বা কীস্ট্রোক লগিং এর মাধ্যমে আপনি যে কোন ব্যক্তির এন্ড্রয়েড ফোনের সকল মেসেজ, ছবি, ফোন কল, ই-মেইল, পাসওয়ার্ড নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। কী-লগার বা কীস্ট্রোক লগিং এর কার্যকারিতা যে শুধু অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই সীমাবদ্ধ এমনটা নয় কী-লগার বা কীস্ট্রোক লগিং এর মাধ্যমে যেকোন স্মার্ট ফোন ল্যাপটপ পিসি সকল ডিভাইস ট্র্যাক করা সম্ভব। আশা করি ইতিমধ্যে আপনারা বুঝতে পেরেছেন অ্যান্ড্রয়েড ফোন নিয়ন্ত্রণ করতে কীস্ট্রোক লগিং সম্পর্কে।

ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগের প্রযুক্তিহীন চলা বড়ই কঠিন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রযুক্তি হলো অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস। যেটি আমাদের ব্যবহার না করলেই নয়। আজকাল আমরা যাই করতে চাই না কেন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস অবশ্যই প্রয়োজন হয়। তাই আজকাল এন্ড্রয়েড ডিভাইস ক্রয়ের মাত্রা অনেকটাই বেড়েছে। বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের ফিচার যুক্ত অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস প্রতিনিয়ত আমদানি হচ্ছে। 

তবে আমরা যদি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ডিভাইস গুলো কিনতে চাই এর আগে কিছু কিছু বিষয় বা কিছু কিছু ফিচার সম্পর্কে ধারণা রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই আমি আমার আজকের আর্টিকেলটিতে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস কেনার আগে যে বিষয়গুলো দেখা জরুরি এই বিষয়টি নিয়ে সম্পূর্ণ আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে আপনারা সকলেই বিস্তারিত ধারণা পাবেন। 

চলুন তাহলে উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। ডিভাইস কেনার আগেই যে বিষয়গুলি লক্ষ করা প্রয়োজন সেগুলো হল: প্রসেসর নতুন না পুরাতন, দ্রুতগতির র‍্যাম ও ইন্টার্নাল স্টোরেজ, মেমোরি, ডিসপ্লের সুরক্ষা, ওয়ারলেস চার্জিং প্রযুক্তি, ক্যামেরা, ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা, ডিভাইসের সঙ্গে চার্জার আছে কিনা, ক্যামেরার ফোকাস সিস্টেম, স্টেরিও স্পিকার, আই পি ৬৭/৬৮ রেটিং ইত্যাদি।

সুপ্রিয় পাঠক আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন নিয়ন্ত্রণ করতে কীস্ট্রোক লগিং সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পেরেছেন। আশা করি আজকের আমার আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে কিছুটা উপকৃত হয়েছেন।

আজকের যেকোন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে কীভাবে স্ক্রলিং স্ক্রিনশট নেওয়া যায় সম্পর্কিত আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকলে বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। যাতে করে তারাও আমার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস সম্পর্কিত আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে কিছুটা উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ।